ডিজিটাল মার্কেটিং হল ইলেকট্রনিক ডিভাইস এবং ইন্টারনেট ব্যবহার করে পণ্য বা সেবা প্রচার করার কৌশল। এটি ঐতিহ্যবাহী মার্কেটিং এর থেকে আলাদা যেখানে টেলিভিশন, রেডিও, ম্যাগাজিন এবং নিউজপেপার এর মতো অফলাইন চ্যানেল ব্যবহার করা হয়।
ডিজিটাল মার্কেটিং এর কিছু জনপ্রিয় ধরণ হল:
- সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশন (SEO): এটি ওয়েবসাইটকে সার্চ ইঞ্জিন র্যাঙ্কিংয়ে উন্নত করার জন্য কৌশল ব্যবহার করে যাতে এটি আরও বেশি লোকের কাছে দেখা যায়।
- সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং: এটি সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম যেমন ফেসবুক, টুইটার এবং ইনস্টাগ্রাম ব্যবহার করে ব্র্যান্ড সচেতনতা তৈরি করতে এবং গ্রাহকদের সাথে যোগাযোগ করতে ব্যবহৃত হয়।
- কন্টেন্ট মার্কেটিং: এটি মূল্যবান এবং আকর্ষক কন্টেন্ট তৈরি করে এবং বিতরণ করে গ্রাহকদের আকর্ষণ করতে এবং রূপান্তর করতে ব্যবহৃত হয়।
- ইমেইল মার্কেটিং: এটি ইমেইল ব্যবহার করে গ্রাহকদের সাথে সম্পর্ক তৈরি করতে এবং তাদের পণ্য এবং সেবা সম্পর্কে জানাতে ব্যবহৃত হয়।
- পে-পার-ক্লিক (PPC) বিজ্ঞাপন: এটি একটি বিজ্ঞাপন মডেল যেখানে বিজ্ঞাপনকারীরা যখন লোকেরা তাদের বিজ্ঞাপনে ক্লিক করে তখনই অর্থ প্রদান করে।
ডিজিটাল মার্কেটিং ব্যবসার জন্য উপকারী কারণ এটি:
- বিশাল দর্শকদের কাছে পৌঁছাতে পারে: ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে, যার মানে ডিজিটাল মার্কেটিং ব্যবসাগুলিকে বিশাল সংখ্যক সম্ভাব্য গ্রাহকদের কাছে পৌঁছাতে সাহায্য করতে পারে।
- লক্ষ্যবস্তুকরণ করা সম্ভব: ডিজিটাল মার্কেটিং ব্যবসাগুলিকে তাদের বিজ্ঞাপনগুলি নির্দিষ্ট গ্রাহক গোষ্ঠীর কাছে লক্ষ্যবস্তু করতে দেয়, যা তাদের প্রচারণার কার্যকারিতা উন্নত করতে সাহায্য করে।
- মাপযোগ্য: ডিজিটাল মার্কেটিং প্রচারণার কার্যকারিতা ট্র্যাক করা সহজ, যা ব্যবসাগুলিকে তাদের বিনিয়োগের উপর রিটার্ন (ROI) উন্নত করতে সাহায্য করে।
- সাশ্রয়ী মূল্যের: ডিজিটাল মার্কেটিং প্রচারণার খরচ ঐতিহ্যবাহী মার্কেটিং প্রচারণার তুলনায় অনেক কম হতে পারে, বিশেষ করে ছোট ব্যবসার জন্য।
আপনি যদি আপনার ব্যবসার জন্য ডিজিটাল মার্কেটিং সম্পর্কে আরও জানতে আগ্রহী হন, তাহলে এখানে কিছু রিসোর্স রয়েছে: